অভিশপ্ত খুলি
অভিশপ্ত খুলি...........
বিছানা থেকে নামছে। পায়ের নিচে রক্ত লাগছে। রক্তের উষ্ঞতা ও অনুভূব করতে পারছে। রক্তের ধারা খুজতে খুজতে পাশের রুমে চলে গেল।কিন্তু পাশের রুম অন্ধকার থাকার কারনে কিছু দেখা যাচ্ছে না।তবে স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছে যে রুমের একটা কোনা থেকে এই রক্ত আসছে,সেখানে শুধুমাত্র একটা জিনিস রয়েছে আর তা হল ওই বাক্সটা।ও সব নিজের চোখে দেখতে চায়।কোথা থেকে এই রক্তের উৎপত্তি ও খুজে বের করবে।সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে কিন্তু একি ওর পা মেঝের সাথে আটকে গেছে কেউ যেন শক্ত করে ধরে রেখেছে।এমন সময় হাতের মোবাইল বেজে উঠল।চেয়ে দেখল লেখা আছে battery low সাথে আরেকটি লাইন লেখা আছে,prepare for die.এরপরই মোবাইল বন্ধ হয়ে গেল।চারদিকে অন্ধকার, এতটাই অন্ধকার যে নিজের হাতও দেখা যাচ্ছে না।
এদিকে ও অনুভূব করতে পারছে রক্তের ধারাটা পায়ের নিচ থেকে উপরে উটে যাচ্ছে।এমন সময় ওর ঘাড়ে ঠান্ডা শ্বাস এসে পড়ল।একদিকে পায়ের নিচের উষ্ঞ রক্ত, ঘাড়ের উপর ঠান্ডা শ্বাস,মোবাইলের শেষের কথাটা, অন্ধকার রুম সব নিয়ে কেমন যেন এক ভয়ানক পরিবেশের সৃষ্টি হল।এত সবকিছুর পরেও তার ভয় লাগছে না।ও ভাবছে অন্য কিছু।
হটাৎ ও বুঝতে পারল ওর হাতের উপর ঠান্ডা লোমষ কিছু। পা থেকে আস্তে আস্তে সারা শরীর কেমন যেন অবশ হয়ে আসছে।ও বুঝতে পারল ওর পা নড়াতে পারছে।এবার ও আর চুপ করে রইল না। ওর পিছনে থাকা ঐ জিনিষটার সাথে ধস্তা ধস্তি শুরু করে দিল।একটা পর্যায়ে ও রুমের আলো জ্বলিয়ে দখতে চাইল ওই জিনিষটা আসলে কি।যখন আলো জ্বালালো তখনই সব কিছু অদৃশ্য হয়ে গেল।সাথে পায়ের নিচে থাকা রক্তের কোনো চিহ্ন খুজে পেল না। তাহলে ও এতক্ষন কার সাথে ধস্তা ধস্তি করছিল।সমস্ত রুমের মধ্যে কথাও কোনো রক্তের দাগ নেই।ও এবার বুঝতে পারল ওর সাথে ভৌতিক কিছু একটা ঘটছে।
এদিকে ওর শরীর ঘামে ভিজে গেছে। ও আর ঘুমানোর চেষ্টা না করে একটা বই নিয়ে বসে পড়ল।বই পড়তে পড়তে একটা জায়গায় আসল যেখানে খুলি নিয়ে অনেক কিছু বলা হয়েছে।এসব পড়ছে আর ভাবছে ওই জায়গাটায় ও যাবে যেখান থেকে ও ওই বাক্সটা নিয়ে এসেছিল।
পরের দিন দুপুরে ও ওই জায়গায় চলে গেল। চারদিকটা কেমন যেন পরিবর্তন হয়ে গেছে।ও ওই বৃওাকার গাছগুলো খুজতে লাগল। কিন্তু একি, সেখানে কোনো বৃত্তাকার গাছের চিহ্নমাত্র নেই.....
(চলবে)
বিছানা থেকে নামছে। পায়ের নিচে রক্ত লাগছে। রক্তের উষ্ঞতা ও অনুভূব করতে পারছে। রক্তের ধারা খুজতে খুজতে পাশের রুমে চলে গেল।কিন্তু পাশের রুম অন্ধকার থাকার কারনে কিছু দেখা যাচ্ছে না।তবে স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছে যে রুমের একটা কোনা থেকে এই রক্ত আসছে,সেখানে শুধুমাত্র একটা জিনিস রয়েছে আর তা হল ওই বাক্সটা।ও সব নিজের চোখে দেখতে চায়।কোথা থেকে এই রক্তের উৎপত্তি ও খুজে বের করবে।সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে কিন্তু একি ওর পা মেঝের সাথে আটকে গেছে কেউ যেন শক্ত করে ধরে রেখেছে।এমন সময় হাতের মোবাইল বেজে উঠল।চেয়ে দেখল লেখা আছে battery low সাথে আরেকটি লাইন লেখা আছে,prepare for die.এরপরই মোবাইল বন্ধ হয়ে গেল।চারদিকে অন্ধকার, এতটাই অন্ধকার যে নিজের হাতও দেখা যাচ্ছে না।
এদিকে ও অনুভূব করতে পারছে রক্তের ধারাটা পায়ের নিচ থেকে উপরে উটে যাচ্ছে।এমন সময় ওর ঘাড়ে ঠান্ডা শ্বাস এসে পড়ল।একদিকে পায়ের নিচের উষ্ঞ রক্ত, ঘাড়ের উপর ঠান্ডা শ্বাস,মোবাইলের শেষের কথাটা, অন্ধকার রুম সব নিয়ে কেমন যেন এক ভয়ানক পরিবেশের সৃষ্টি হল।এত সবকিছুর পরেও তার ভয় লাগছে না।ও ভাবছে অন্য কিছু।
হটাৎ ও বুঝতে পারল ওর হাতের উপর ঠান্ডা লোমষ কিছু। পা থেকে আস্তে আস্তে সারা শরীর কেমন যেন অবশ হয়ে আসছে।ও বুঝতে পারল ওর পা নড়াতে পারছে।এবার ও আর চুপ করে রইল না। ওর পিছনে থাকা ঐ জিনিষটার সাথে ধস্তা ধস্তি শুরু করে দিল।একটা পর্যায়ে ও রুমের আলো জ্বলিয়ে দখতে চাইল ওই জিনিষটা আসলে কি।যখন আলো জ্বালালো তখনই সব কিছু অদৃশ্য হয়ে গেল।সাথে পায়ের নিচে থাকা রক্তের কোনো চিহ্ন খুজে পেল না। তাহলে ও এতক্ষন কার সাথে ধস্তা ধস্তি করছিল।সমস্ত রুমের মধ্যে কথাও কোনো রক্তের দাগ নেই।ও এবার বুঝতে পারল ওর সাথে ভৌতিক কিছু একটা ঘটছে।
এদিকে ওর শরীর ঘামে ভিজে গেছে। ও আর ঘুমানোর চেষ্টা না করে একটা বই নিয়ে বসে পড়ল।বই পড়তে পড়তে একটা জায়গায় আসল যেখানে খুলি নিয়ে অনেক কিছু বলা হয়েছে।এসব পড়ছে আর ভাবছে ওই জায়গাটায় ও যাবে যেখান থেকে ও ওই বাক্সটা নিয়ে এসেছিল।
পরের দিন দুপুরে ও ওই জায়গায় চলে গেল। চারদিকটা কেমন যেন পরিবর্তন হয়ে গেছে।ও ওই বৃওাকার গাছগুলো খুজতে লাগল। কিন্তু একি, সেখানে কোনো বৃত্তাকার গাছের চিহ্নমাত্র নেই.....
(চলবে)
No comments