Header Ads

ভয়ংকর হাসি

কিছুদিন আগের কথা আমাদের
মেডিকেল
কলেজের অটপসি বিভাগের এক
মামার
সাথে কথা বলছিলাম ঘটনাটা তার
মুখে শোনা।
দিনটা ছিলো রবিবার ঐদিন
বেশকিছু লাশ পোশ্টমর্ডামের
জন্য
লাশ
ঘরে জমা হয় ।সারাদিন কাজ
করে সব
গুলো লাশের কাজ শেষ
করতে করতে রাত ৯
টা বেজে যায়। এমন সময় পুলিশ
ভ্যান
দিয়ে একটি লাশ
আশে তারা মামার
সাথে কথা বলে এবং আজ রাতের
মধ্য
লাশের পোশ্টর্মডাম রির্পোট
তৈরি করার
কথা বললে মামা কোন কিছু
না ভেবেই
রাজি হয়ে যান ।
মামা ফ্রেশ হয়ে রাতের খাবার
শেষ
করে কাজে লাগার জন্য
তৈরি হচ্ছিল।
এখানে বলে রাখা ভালো মামার
সাথে দুজন সহকারী থাকে এক জন
মামাকে টুকটাক কাজে হেল্প
করে অন্যজন
ফাইল রির্পোট এসব
প্রাথমিকভাবে নোট
করে। যে ছেলেটা মামাকে টুকটাক
কাজে হেল্প করে অসুস্থতার
কারনে সে ঐ
দিন আসতে পারেনি। অন্য
ছেলেটা চা খাওয়ার জন্য
বাহিরে চলে যায়।
মামা কাউকে দেখতে না পেয়ে একায়
কাজে হাত দেন , রাত তখন ১১টার
উপরে বাজে।
মামা লাশটাকে একটা ট্রে এর{লাশ
কাটার ট্রে মাটি হতে আড়াই হাত
উচু}
উপর রেখে লাশটার নাম
ঠিকানা কিভাবে মৃত্যু
হয়েছে ইত্যাদি নোট করার জন্য
অফিস
(পাশের রুমে) যান,
ফিরে এসে উনি দেখেন
লাশটা মাটিতে যেটি কিছুক্খন
আগে ট্রেতে রাখা ছিল, মনের ভুল
ভেবে তিনি আবার
লাশটা ট্রেতে তুলে ব্লেড
ছুরি হাতুরি বক্স হতে বের
করতে থাকেন
এমন সময় মেঝেতে ধপ
করে একটা শব্দ
হতেই মামা পেছনে ফিরে দেখেন
লাশটা আবার মেঝেতে পরে আছে।
এতে মামা কিছুটা ভয় পেয়ে যায় ,
তবুও
দায়িত্ব যখন তাই তিনি সাহস
করে আবার
লাশটা ট্রের
মধ্যে উঠিয়ে নেরেচেরে দেখে কাটার
জন্য বুকে হাত রাখতেয় ঘটে যায়
ভয়াবহ
এক ঘটনা, লাশটা মামার হাত
সজোরে চেপে ধরে বসে পরে।
মামার
দিকে তাকিয়ে ভয়ংকর
ভাবে হাসতে থাকে লাশটার ধুসর
ফ্যাকাশে চোখ
দেখে মামা ভয়ে চিত্কার
দিয়ে এক ঝারিতে হাত
ছুটিয়ে দৌড়ে অটপসি রুমের
বাইরে এসে বমি করতে থাকে এবং এক
পর্যায়ে সেন্সলেছ হয়ে পড়ে।
পরে র্গাড
তাকে সে থান থেকে উদ্ধার করে।
একদিন
পর মামা চেতনা ফিরে পায়।
পরে সে জানতে পারে লাশটার কাজ
তার
সহযোগী সম্পন্ন করে ছিল।

No comments

Powered by Blogger.